পিরোজপুর শহরের পালপাড়া বাসিন্দা কিশোর মজুমদার তার ভাঙ্গা ঘরে বসে চালিয়ে যাচ্ছেন রং তুলির মধ্য দিয়ে নানান রঙের শৈল্পিক কাজ।
তৈরিকৃত জিনিসপত্রের গ্রাহক ছিলো বিভিন্ন সংগঠন, বিয়ে বাড়ি, জন্মদিনসহ বৈশাখী মেলা ও বিভিন্ন প্রোগ্রামগুলোতে।
তার বাবা জীবিত অবস্থায় তিনি তার বাবার নামেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম রাখেন বিন্দু আর্ট।
তিনি বলেন, আমার বাবা অরবিন্দ মজুমদার, তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনিও খুব সুন্দর আর্ট করতেন। তখন থেকে আমার এই পেশাটি ভালোলাগে। পরিবারের অস্বচ্ছতা থাকার কারণে আমি ১৯৯০ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করি।
তিনি জানান, করোনা মহামারীর পর থেকে এ কাজের চাহিদা কমে গেছে। তারপরেও থেমে নেই তার রং তুলির আঁচড়। বর্তমানে মা, মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন কিশোর মজুমদার।
এবি/ জেডআর