ই-পেপার শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১

মানব সৃষ্ট বিপর্যয় থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে হবে

মো. জিল্লুর রহমান:
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৯

২২ এপ্রিল বিশ্বব্যাপি বিশ্ব ধরিত্রী দিবস পালন করা হয়। ধরিত্রী শব্দটি এসেছে ধরণী বা ধরা থেকে যার অর্থ হলো পৃথিবী। পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য সর্বসমেত ধার্য করা একটি দিবসই হলো ধরিত্রী দিবস। পরিবেশ রক্ষার জন্য সমর্থন প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে ধরিত্রী দিবস একটি বার্ষিক অনুষ্ঠান যা প্রতি বছর বিশ্বব্যাপি ২২ এপ্রিল পালিত হয়। সর্বপ্রথম ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে দিবসটি পালিত হয় এবং বর্তমানে আর্থ ডে নেটওয়ার্ক কর্তৃক বিশ্বব্যাপী সমন্বিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৩ সংখ্যারও অধিক দেশে প্রতি বছর দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।

জাতিসংঘের উদ্যোগে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও তে ১৯৯২ সালের ৩ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত যে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, সেটি জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক (ইউএনসিইডি) সম্মেলন বা ধরিত্রী সম্মেলন (পর্তুগীজ ইসিও ৯২) নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন ধরে চলা স্নায়ুযুদ্ধের পর এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল সদস্য রাষ্ট্রগুলি যাতে টেকসই উন্নয়নের জন্য একে অপরের সহযোগিতায় এগিয়ে আসা। এ সম্মেলনের অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলি ছিল-১) উৎপাদনের ক্ষেত্রে নিয়মানুযায়ী যাচাই বাছাইকরণ, বিশেষত বিষাক্ত উপাদানের ক্ষেত্রে, যেমন গাসোলিনে লেডের উপস্থিতি, তেজষ্ক্রিয় বর্জ্য ইত্যাদি। ২) জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প উৎস খুঁজে বের করা যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে কমাতেও সাহায্য করবে।

৩) যানবাহন থেকে সৃষ্ট দূষণ কমাতে, বায়ু দূষণজনিত সমস্যা কমাতে এবং শহর এলাকায় ভিড় কমাতে গণপরিবহনের উপর মানুষের নির্ভরতা সৃষ্টি করা, এবং ৪) পানির ব্যবহার ও উৎসের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা। এই সম্মেলনের অন্যতম অর্জন হলো জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক চুক্তি যা পরবর্তীতে জাপানের কিয়োটো প্রোটোকল এবং প্যারিস চুক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এছাড়াও এ সম্মেলন ১) জীববৈচিত্র্য বিষয়ক চুক্তি, ২) জলবায়ু পরিবর্তনের চুক্তি বাস্তবায়নের কাঠামো এবং ৩) মরুকরণ রোধে জাতিসংঘের নীতি প্রণয়নের পথ সুগম করে।

আসলে মানুষ প্রতিনিয়ত পরিবেশের ভারসাম্য ও জীবন রক্ষাকারী উপাদানকে অপব্যবহার ও অবাঞ্ছিত পরিবর্তনের মাধ্যমে সীমা লঙ্ঘন করে পরিবেশকে বিপর্যস্ত করে চলেছে। মনুষ্য সৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, বৃক্ষনিধন, জীববৈচিত্র্য ধ্বংস, যুদ্ধ বিগ্রহ, পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার অন্যতম। যুগ যুগ ধরে মানুষ নিজের ব্যক্তিস্বার্থে ও জীবনের উন্নয়নের জন্য পরিবেশের ওপর নির্মম অত্যাচার করে চলেছে। মানুষের অপতৎপরতা, বিশেষ করে বিজ্ঞানের উন্নতির পর থেকে দ্রুতগতিতে বিস্তার লাভ অজস্র ছোট-বড় প্রাণী, গাছগাছালি ও প্রাকৃতিক সম্পদের বিনাশ সাধন করেছে। এসবের অবশ্যম্ভাবী ক্ষতির প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে। যার জ্বলন্ত প্রমাণ বিশ্বের জলবায়ুর উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি সৃষ্টি।

উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ ওতোপ্রতভাবে জড়িত এবং এদের সমাবেশই হলো জীববৈচিত্র্য। ভূপৃষ্টে উদ্ভিদ, প্রাণী, অণুজীব ও এদের জড় পরিবেশ নিজেদের মধ্যে এবং পরস্পরের মধ্যে ক্রিয়া-বিক্রিয়ার গতিময় পদ্ধতি হলোই পরিবেশতন্ত্র। মানুষসহ অধিকাংশ প্রাণীর খাদ্যের প্রধান উৎস বৃক্ষ ও প্রাণীসম্পদ। নির্বিচারে বন নিধন এবং প্রাণী শিকারের কারণে বিভিন্ন জাতের উদ্ভিদ ও পশুপাখি বিলুপ্তির পথে। পানি দূষণ, জলাশয় সমস্যা এবং অবাধে শিকারের কারণে বহু ছোট-বড় নানা জাতের দেশি মাছ ও জলজ প্রাণী বিলুপ্তির পথে। মৌমাছিসহ বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ফুল থেকে মধু আহরণকালে পরাগায়নের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। অণুজীবগুলো মরা বৃক্ষ ও প্রাণীর কোষের জৈবপদার্থ খেয়ে বাঁচে এবং এসব মাটির সাথে পচিয়ে পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখে। বিভিন্ন জীবস্তরের মধ্য দিয়ে খাদ্যশক্তির এ প্রবাহকে খাদ্য শৃঙ্খল বা ফুড চেইন বলে। খাদ্য শৃঙ্খল ইকোসিস্টেমের গতিশীলতা বজায় রাখে। কিন্তু মানব সৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণে ইকোসিস্টেম মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন, যা আমাদের পরিবেশ ও প্রাণীসম্পদকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে।

পরিবেশ দূষণ রোধ করতে জীবমন্ডলের সার্বিক সংরক্ষণ ও কার্যকারিতা বজায় রাখার কারণে জীববৈচিত্র্য আবশ্যক। পরিবেশে অক্সিজেনের সরবরাহ বজায় রাখতে, বৃষ্টিপাত ঘটাতে উদ্ভিদের ভূমিকা অপরিহার্য। জীববৈচিত্র্য হল প্রকৃতপক্ষে বিপুল সংখ্যক জিনের ভান্ডার। বিভিন্ন জীবের এই জিন ভান্ডার মানুষের কাছে এক অমূল্য সম্পদ। এই জিন ভান্ডারে অসংখ্য উত্তম গুণসম্পন্ন জিন রয়েছে, জৈবপ্রযুক্তির মাধ্যমে যা সংগ্রহ করে অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীতে স্থানান্তরিত করে পছন্দসই গুণসম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ ও প্রাণী তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর দ্বারা মানব জাতির ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে।

কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ঝুঁকিগুলির মধ্যে অন্যতম হলো দাবদাহ, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও উপকূলীয় এলাকায় বন্যা, যা এরই মধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে৷ বিভিন্ন দেশের সরকারের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির ২০১৪ সালের মূল্যায়নে এই বিষয়গুলো উঠে আসে৷ ইউরোপ, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার বড় অংশে দাবদাহ ক্রমাগত বাড়ছে৷ একইভাবে, উত্তর অ্যামেরিকা ও ইউরোপে ভারী বৃষ্টিপাতের তীব্রতা বেড়েছে এবং কিছু দিন পরপরই বিশ্বের নানা জায়গায় একই উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে৷ মনুষ্য সৃষ্ট নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ক্রমেই আগামী বিশ্ব বিপদজনক হয়ে উঠছে।

অন্যদিকে পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এখনো দারিদ্র সীমার নীচে বাস করে। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সহ মৌলিক অধিকার ও সুবিধা থেকে এসব মানুষ বঞ্চিত। অথচ পৃথিবী ধ্বংসের জন্য উন্নত দেশসমূহ মরণাস্ত্র তৈরির পিছনে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। এসব না করে উন্নত দেশের নেতৃবৃন্দ আজ যদি তাদের সময়, শ্রম এবং অর্থকে বিশ্বব্যাপী বিরাজমান মনুষ্য সৃষ্ট বিপর্যয় রোধের জন্য ব্যয় করত তাহলেই বরং বিশ্ববাসী উপকৃত হত এবং শান্তি পেত। মরণাস্ত্র তৈরীর জন্য যেই বাজেট ব্যয় হচ্ছে, সেই বাজেটের সিকি ভাগও যদি আজ মানব জাতির জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের জন্য ব্যয় হত তাহলে পৃথিবী আজ ক্ষুধা এবং দারিদ্রতা মুক্ত হত। আর এটাই হত সত্যিকার অর্থে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র চর্চা।

যেকোনো দেশের জীববৈচিত্র্য সেই দেশের সম্পদ। বিভিন্ন প্রজাতির জীব, প্রকৃতিকে বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর করে তোলে। এই সম্পদের নমুনা চিড়িয়াখানা, মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেনে সংরক্ষণের মাধ্যমে তাদের সাথে সাধারণ মানুষের পরিচয় ঘটানো হয়। ফলে নান্দনিক সৌন্দর্য ও শিক্ষাগত মূল্য বৃদ্ধি পায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৭০ সালের পর থেকে স্বাদু পানির স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, উভচর প্রাণী, সরীসৃপ এবং মাছের সংখ্যা প্রতি বছর গড়ে ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে। মানুষ জলবায়ু পরিবর্তন ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়কে বাড়িয়ে তুলছে। যার ফলস্বরূপ, কোভিড-১৯ এর মত জুনটিক (অন্য প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে আসা সংক্রামক ব্যাধি) রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। একই সাথে বাড়ছে পৃথিবী বিপর্যয়ের আশঙ্কা ও হুমকি।

যে সমস্ত কারণে পরিবেশ দূষণ ও জলবায়ুর বিপর্যয় ঘটছে সেগুলো হলো-১) অনুপযুক্ত স্যুয়ারেজ সিস্টেমের দ্বারা জলসম্পদ দূষিত হওয়া। ২) জলেস্থলে নোংরা আবর্জনাসহ বর্জ্যের পরিমাণ বাড়তে থাকা। ৩) পৃথিবীর সিংহভাগ জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়া। ৪) প্লাস্টিক কিংবা মেটালসহ অন্যান্য পদার্থের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে, যেগুলো সহজে বিশ্লিষ্ট না হওয়ায় জল ও ভূমির পরিবেশ বিনষ্ট হওয়া। ৫) বনাঞ্চল ধ্বংস হওয়ায় বৃষ্টির প্যাটার্ন বদলে যাওয়া এবং বনভূমির হ্রাস প্রাপ্তিতে উদ্ভিদ নির্ভর পশুপাখি আর কীটপতঙ্গের বিলুপ্তিসাধন। অরণ্যভূমির বৃক্ষ উজাড় হওয়ায় ভূমিধস আর ভূমিক্ষয় বেড়ে যাওয়া। ৬) হাজার হাজার উড্ডীয়মান আকাশযান থেকে বিপুল পরিমাণ দগ্ধ ফসিল ফুয়েল, বাতাস জুড়ে ছড়িয়ে পড়া। ফলাফল কার্বন ডাইঅক্সাইডের নিঃসরণ এবং পৃথিবীর রক্ষাকবচ ওজোন স্তরের ক্ষয়িষ্ণুতা। সূর্যরশ্মির রেডিয়েশনে তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় মিলিয়ন বছরের বরফ সাগর, বরফ দ্বীপ আর পাহাড় পর্বতের আইস ক্যাপের ক্রমাগত তরলীকরণ। ৭) ফ্যাক্টরি, পাওয়ার প্ল্যান্ট, যাতায়াতের বিভিন্ন যানবাহন থেকে উদগীরিত নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফার অক্সাইডের প্রভাবে সৃষ্ট ক্ষতিকর অ্যাসিড বৃষ্টির পতন। ৮) বিশ্ব জুড়ে আধিপত্য বিস্তারে, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব প্রতিষ্ঠায় সাগর গর্ভে অথবা স্থলভাগে নিউক্লিয়ার টেস্টের মাধ্যমে সমুদ্র ও সামুদ্রিক জীবন দূষিত করা। ভূমি স্তর দূষিত করায় ও বায়ুমণ্ডলকে দূষিত করে সর্বাত্মক বিপর্যয় ঘনিয়ে তোলা। ৯) জনবিস্ফোরণের কারণে কৃষি উৎপাদন কয়েকগুণ বৃদ্ধির অভিপ্রায়ে নতুন নতুন আবিষ্কৃত কেমিক্যালের ব্যবহার এবং পরিণতিতে সাগর-মহাসাগর, নদ-নদী, কৃষিজমিসহ অন্যান্য ভূখণ্ডের বিনষ্টি সাধন, জলবায়ুতে তার বিরূপ প্রভাব এবং জীববৈচিত্র্যের অবলুপ্তি।

তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, হাওর-বাঁওড়সহ প্রাকৃতিক জলাধারগুলো ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়াও পরিবেশকে শীতল রাখা, বর্ষা মৌসুমে বন্যা প্রতিরোধ, শহরে জলাবদ্ধতা নিরসন, পানির চাহিদা পূরণ ও আবর্জনা পরিশোধনে জলাভূমিগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু মানুষ নিজেদের ইচ্ছেমতো জলাভূমিগুলো ভরাট করছে। অথচ জলাভূমিগুলো পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, উদ্ভিদ ও প্রাণিকূলের টিকে থাকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া, বিশ্বে বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, খরা, জলোচ্ছ্বাস, টর্নেডো, ভূমিকম্প, নদী ভাঙন, জলাবদ্ধতা ও পানি বৃদ্ধি এবং লবণাক্ততা প্রধান প্রাকৃতিক বিপদ হিসেবে চিহ্নিত। পৃথিবীকে রক্ষা করতে হলে এ ধরনের প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট নানা প্রতিবন্ধকতা দূর করে নিরাপদ পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে এবং এজন্য দরকার সকলের সচেতনতা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/জেএইচ

নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিশ্বাস, শান্তির অভয়বাণী শুনাইছে ব্যর্থ পরিহাস

আদিকাল থেকেই ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের ঘোর শত্রুতা  অব্যাহত। ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক আমাদের মহানবী হযরত মোহাম্মদ

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস

প্রতি বছর ১ মে  পালিত হয় 'আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস' বা 'মে দিবস'। শুধুমাত্র আমাদের দেশেই

ইসলামের দৃষ্টিতে শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা

পয়লা মে, মহান মে দিবস। সারা বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দিবসটি পালন করা হয়।

যৌতুক উপহার নয় ভিক্ষাবৃত্তি

মানুষের মনুষ্যত্ব ও নীতি নৈতিকতা দিনদিন লোপ পাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে মানুষের অধপতন ও চারিত্রিক বিপর্যয়
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্যারিসের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিলিস্তিনিপন্থী শিক্ষার্থীদের সরিয়েছে পুলিশ

২৫ বছরে প্রথমবার আমেথিতে নেই গান্ধী পরিবারের কোনো প্রার্থী

আগামীকাল থেকে ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া  

রাজধানীর বকশিবাজার মোড়ে বাস চাপায় এক ব্যক্তি নিহত 

স্টেশন মাস্টারসহ তিনজন বরখাস্ত

নাইজারে মার্কিন ঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রুশ সেনারা

ভূমধ্যসাগরে ৮ বাংলাদেশি নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর: ২ আসামী গ্রেপ্তার

বোলিংয়ে বাংলাদেশ, তানজিদ তামিমের অভিষেক

চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করল পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিলো সৌদি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন সৈকত

যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ : গ্রেপ্তার ২,২০০ শিক্ষার্থী

‘সব কিছুর জন্য ধন্যবাদ মাহি ভাই’

‘আচরণবিধি ভাঙলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া, পেছাল ভারত

মিয়ানমারে পুরুষকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না জান্তা

ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস

ঢাবির কার্জন হলের ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

বনানীতে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে সিএনজির ধাক্কা, আহত ৬