ই-পেপার রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

বিদ্যুৎ নিয়ে আমাদের ভাবনা ও সাফল্য

কমল চৌধুরী:
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০০

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামীলীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে সবার জন্য বিদ্যুৎকে যৌক্তিক ও সহনীয় মূল্যে সরবরাহ করা। উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ খাতের সমন্বিত উন্নয়নের মাধ্যমে চলতি বছরের মধ্যে সকলের জন্য নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণের সময় দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৯৪২ মেগাওয়াট এবং উৎপাদন ছিল ৩ হাজার ২৬৮ মেগাওয়াট। সে সময় নতুন সরকার বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সার্বিক ও সুষম উন্নয়নে তাৎক্ষণিক, স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘ মেয়াদি বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা প্রণয়ন করে।

একইসঙ্গে উৎপাদন পরিকল্পনায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি ডিজেল ও ফার্নেস অয়েল, কয়লা, ডুয়েল ফুয়েল, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও নিউক্লিয়ার এনার্জি-ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এর পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, ভুটান ও মায়ানমার হতে বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পাওয়ার সেলের তথ্যমতে, সরকারের চেষ্টায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংখ্যা ২৭ থেকে ১২৮টিতে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রতিবছরই নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে এসেছে। ২০০৯সালে মোট ১২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন হয়েছে, যেগুলোর ক্ষমতা ৩৫৬ মেগাওয়াট। ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে মোট ৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন হয়, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ৭৭৫ মেগাওয়াট।

একইভাবে ২০১১ সালে এক হাজার ৭৬৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার ২২টি, ২০১২ সালে ৯৫১ মেগাওয়াটের ১১টি, ২০১৩ সালে ৬ শ’৬৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার পাঁচটি, ২০১৪ সালে ৬শ’ ৩৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার সাতটি, ২০১৫ সালে ১ হাজার ৩৫৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার সাতটি, ২০১৬ সালে ১ হাজার ১৩২ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৮টি এবং ২০১৭ সালে দেশে ১ হাজার ৮৪০ মেগাওয়াট ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ হয় ।

ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সরকারি খাতে ৬ হাজার ৭০৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৬টি এবং বেসরকারি খাতে ৪ হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ মোট ১১ হাজার ৩৬৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৪টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া সরকারি খাতে ২ হাজার ৭৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৮টি এবং বেসরকারি খাতে ২ হাজার ৮৪৪ মেগাওয়াট ক্ষমতার২৬টি বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ সর্বমোট ৪ হাজার ৯১৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৪টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। সরকারি খাতে ৭ হাজার ৬১৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৭টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন ।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ২ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলে দেশের বিদ্যুৎ ব্যব¯’ায় আমূল পরবর্তন ঘটবে। এক নজরে ২০০৯ থেকে এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ খাতের উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো বিদ্যুতের সর্বোচ্ছ উৎপাদন ৩ হাজার২৬৮ মেগাওয়াট থেকে ১৩ হাজার ৩৮৭ মেগাওয়াটে উন্নীত করা, সুবিধাভোগী জনসংখ্যা ৪৭% থেকে ৯৭%-এ উন্নীত করা, মাথাপিছু উৎপাদন ২২০ কিলোওয়াট আওয়ার হতে ৫৪৬ কিলোওয়াট আওয়ারে উন্নীত করা। এছাড়াও ৯৯ লাখ নতুন গ্রাহকসহ প্রায় সাড়ে ৩ কোটি গ্রাহককে বিদ্যুৎসুবিধা প্রদান।

বাংলাদেশে গ্যাসের মজুদ দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। আর বিদ্যুৎ খাতের বড় যে প্রকল্পগুলো এখন বাস্তবায়নের পথে তা শেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেতেও সময় লাগবে। এই সময়ে দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে তুলনামূলক কম অর্থ বিনিয়োগ করে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এক নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে এরই মধ্যে নবায়নযোগ্য খাত থেকে ৪ শ’ ৪ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। সরকার চলতি বছরের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত থেকেও ৮ শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানিই আমাদের ভবিষ্যৎ। কারণ এই বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় অন্য যেকোনো পদ্ধতির চেয়ে কম। ফলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ঘিরে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। নবায়নযোগ্য শক্তি বা জ্বালানির ব্যবহার ও এর উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ২০০৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিনীতি কার্যকর হয়। নীতিমালায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির মূল উৎস হিসেবে সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, বায়োমাস, হাইড্রোপাওয়ার, বায়ো ফুয়েল, জিও থার্মাল পাওয়ার, নদীর স্রোত, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদিকে শনাক্ত হয়েছে।

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি উৎপাদনক্ষম নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হয় ষাটের দশকে। যা পূর্ণ কর্মক্ষমতা অর্জন করে নব্বইয়ের দশকে। বিংশ শতকের শেষেরদিক থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির অন্যান্য উৎস যেমন, সৌরশক্তি বাংলাদেশে ব্যবহৃত হতে শুরু করে। বেসরকারি উদ্যোগে ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণশক্তি নামে একটি প্রতিষ্ঠান নবায়নযোগ্য জ্বালানির সুবিধা দিতে শুরু করে। তবে সৌরশক্তির অধিকাংশ ব্যবহারই শুরু হয় ব্যক্তিপর্যায়ে, যা জাতীয় গ্রিডের বাইরে। ১০৬২ সালে কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ সমাপ্তর পর পর্যায়ক্রমে পাঁচটি ইউনিটে ২ শ’ ৩০ মেগাওয়াটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন জেনারেটর ¯’াপন হয়। পানির প্রবাহ ছাড়া আর কোনো জ্বালানি না লাগায় কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্র যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে প্রতি ইউনিটে খরচ হয় ২৫ পয়সারও কম। কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রেটিকে ২০১৫ সালের জাতীয় শ্রেষ্ঠ বিদ্যুৎকেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়, যা ছিল সর্বোচ্চ ও নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনের স্বীকৃতি।

দেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্রটি স্থাপিত হয় ফেনীর সমুদ্র উপকূলীয় সোনাগাজীর মুহুরী প্রজেক্টে। মুহুরী প্রজেক্ট হলো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। মুহুরী প্রজেক্ট বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র ২০০৫ সালে বাংলাদেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি পাইলট প্রকল্প হিসেবে চালু হয়েছিল। বিদ্যুৎকেন্দ্রে অবিক্রিত ৫টি ২২.৫ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন টারবাইন দিয়ে প্রায় এক মেগাওয়াাট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়ায় চালু হয় ১ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ২য় বায়ুচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। ২০ কিলোওয়াট ক্ষমতার ৫০টি টারবাইন দ্বারা ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। জুন ২০২০ সাল পর্যন্ত উৎপাদনে যাওয়া ৫ শ’ ৪ দশমিক ৪৬ মেগাওয়াটের বেশি সৌর বিদ্যুতের মধ্যে ২ শ’ ১দশমিক ৪ মেগাওয়াট বিদ্যুতই জাতীয় গ্রিডের বাইরে। এর মধ্যে রয়েছে ৬০ লাখের বেশি সোলার হোম সিস্টেম, যার পরিমাণ প্রায় ১ শ’ ৯৮ দশমিক ৮৪ মেগাওয়াট। আরও রয়েছে প্রায় ৫শ’টি সোলার পাম্প যাতে ব্যবহৃত হচ্ছে ৬.৪৩ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ। বাংলাদেশে ইতোমধ্যে ১ হাজার ৫৫০টি সোলার ইরিগেশন পাম্প স্থাপন করেছে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লি.। এছাড়াও সারাদেশের সরকারি অফিস বাণিজ্যিক ভবন, শপিংমলসমূহে উচ্ছ ক্ষমতাসম্পন্ন অসংখ্য সোলার সিস্টেম স্থাপন হচ্ছে। বায়োগ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, হাইড্রো ভিত্তিতে ২৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন হয়েছে। সারাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে ৫ থেকে ৫শ’ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রতিমাসে প্রায় ৬৫ হাজার বাড়িতে নতুন করে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল স্থাপিত হচেছ। চট্টগ্রামের আনোয়ারা, কক্সবাজার, কুতুবদিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বায়ুূ বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন হচ্ছে। ইতিবাচক বিষয় এই যে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্কার কাছে এটি দ্রুত ও সফলতম নবায়নযোগ্য জ্বালানি কর্মসূচি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়ন বিষয়ক সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্যানুযায়ী সরকার দেশের সব মানুষকে বিদ্যুৎসুবিধা দিতে বদ্ধপরিকর। সে অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে ৪ হাজার ৬৭৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। একইভাবে ২০২৪ সালে ৪ হাজার ৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার কথা। পিডিবির মতে, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিদ্যুতের যে মহাপরিকল্পনা করেছে, তাতে চলতি বছরের মধ্যে দেশের মানুষ শতভাগ বিদ্যুৎ পাবেন। বিদ্যুতের উৎপাদন যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে চাহিদাও। সে চাহিদাপূরণে সরকারও বদ্ধপরিকর। মহাপরিকল্পনা অনুসারে স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এবার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পালা। সেখানে আছে বড় কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ বছর বেশ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। মাতারবাড়ি, রামপাল ও পায়রা বিদ্যুৎকে›দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট । সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কয়েকটি বড় কেন্দ্র নির্মাণ করছে। এখন পর্যন্ত নির্মাণকাজ শুরু হওয়া বড় কেন্দ্রের সবক’টিই কয়লাভিত্তিক। এ কাজে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র। এ কেন্দ্রগুলোর ৯০ ভাগের মতো কাজ শেষ হয়েছে। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে চলতি বছরের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট এবং ২০৪১ সালের মধ্যে৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট, কবি, ঢাকা।

আমার বার্তা/কমল চৌধুরী/এমই

যুগে যুগে যুক্তরাষ্ট্র পুলিশের বর্ণবাদী আচরণ

যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ পুলিশের বর্ণবাদী আচরণ নতুন নয়। ২০২০ সালে পুলিশি নির্যাতনে জর্জ ফ্লয়েড নামে এক

নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিশ্বাস, শান্তির অভয়বাণী শুনাইছে ব্যর্থ পরিহাস

আদিকাল থেকেই ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের ঘোর শত্রুতা  অব্যাহত। ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক আমাদের মহানবী হযরত মোহাম্মদ

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস

প্রতি বছর ১ মে  পালিত হয় 'আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস' বা 'মে দিবস'। শুধুমাত্র আমাদের দেশেই

ইসলামের দৃষ্টিতে শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা

পয়লা মে, মহান মে দিবস। সারা বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দিবসটি পালন করা হয়।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আ.লীগ কখনো ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না: কাদের

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সিলেট

জম্মু-কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর গাড়িতে অতর্কিত হামলা

শাহজাহানপুরে স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা

সবুজ কারখানা নিয়ে নেতৃত্বে বাংলাদেশ

টানা ৮ দফা কমার পর ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

এই গরমে ত্বকের যত্নে সচেতন হোন

রোববার দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

উপজেলা নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে ইসির নির্দেশনা

সুন্দরবনে আগুন, নেভাতে কাজ করছে বনবিভাগ-গ্রামবাসী

বাড্ডায় নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, কথিত স্বামী পলাতক

জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়

স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে সমাবেশের ডাক ছাত্রলীগের

উত্তরায় লেক থেকে ২ স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

বনের গাছ কাটছেন কর্মকর্তারা, বাধা দিলেই মামলার হুমকি

বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার

দিনমজুর ও পথচারীদের মাঝে বিজেএ'র সভাপতির শরবত বিতরণ

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

উদ্যোক্তারাই দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

ঋণগ্রস্তের হতাশায় গলায় ফাঁস দিয়ে রিকশা চালকের মৃত্যু