ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০ ভাদ্র ১৪৩২

অসুস্থ অবস্থায় জুমা আদায়ের বিধান

আমার বার্তা অনলাইন
২৯ আগস্ট ২০২৫, ১০:৫২

জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ওয়াজিব আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অলসতা করে ধারাবাহিকভাবে তিনটি জুমার জামাতে অনুপস্থিত থাকে, আল্লাহ তা’আলা তার অন্তরে মোহর মেরে দেন। (সুনানে নাসাঈ) অর্থাৎ সেই অন্তর হেদায়াত পাওয়ার অযোগ্য হয়ে যায়।

তবে সবার ওপর জুমা আদায় করা ওয়াজিব নয়। জুমার নামাজ ওয়াজিব মুসলমান প্রাপ্তবয়স্ক, জ্ঞানসম্পন্ন (যিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন নন) মুকিম (যিনি মুসাফির নন) স্বাধীন (যিনি ক্রিতদাস নন) নগর বা লোকালয়ের অধিবাসী পুরুষদের ওপর; যার এমন কোনো গ্রহণযোগ্য অসুবিধা, অসুস্থতা বা বার্ধক্য নেই যে কারণে তিনি মসজিদে উপস্থিত হতে ও জুমা আদায় করতে অক্ষম।

রাসুল (সা.) বলেছেন, জুমার নামাজ প্রত্যেক মুসলিমের উপর জামাআতের সাথে আদায় করা ওয়াজিব। কিন্তু তা চার প্রকার লোকের উপর ওয়াজিব নয়; ক্রীতদাস, মহিলা, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তি। (সুনান আবু দাউদ)

আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ ও পরকালের ওপর যাদের ইমান আছে, তাদের ওপর জুমা ওয়াজিব। তবে অসুস্থ, মুসাফির, নারী, শিশু ও ক্রিতদাসদের ওপর জুমা ওয়াজিব নয়। (দারাকুতনি)

অসুস্থতার কারণে যে ব্যক্তি একা চলাফেরায় অক্ষম অথবা জুমার নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়া যার জন্য কষ্টকর, তার ওপর জুমার নামাজ ওয়াজিব নয়। এ রকম অসুস্থ ব্যক্তি জুমায় শরিক না হয়ে একা জোহরের নামাজ আদায় করতে পারবেন।

মুসাফির ও নারীদের ওপর জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব নয়। তবে তারা যদি মসজিদে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ পান, তাহলে জুমা আদায় করে নেবেন। মুসাফির ব্যক্তি জুমার ইমামতিও করতে পারবেন। কোনো মসজিদের খতিব সাহেব যদি সফর পরিমাণ দূরত্ব থেকে এসে জুমার ইমমতি করেন, তাহলে তার ও মুক্তাদিদের জুমা শুদ্ধ হবে।

যে ব্যক্তি এমন বিজন কোনো জায়গায় অবস্থান করছেন, যেখানে জুমার নামাজ আদায় করার মতো মানুষ নেই এবং তিনি জুমার জন্য লোকালয়ের কোনো মসজিদে উপস্থিতও হতে পারছেন না, তার ওপর জুমা ওয়াজিব নয়।

মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি ও অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের ওপর কোনো ইবাদতই ফরজ বা ওয়াজিব নয়, জুমাও তাদের ওপর ওয়াজিব নয়।

আমার বার্তা/জেএইচ

মা-বাবার জন্য কোরআনে বর্ণিত দোয়া

ইসলামি শরিয়তে বাবা-মাকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন, আর তোমার রব

মাগরিবের পর সুরা ওয়াকিয়া পাঠের ফজিলত

পবিত্র কোরআনের ৫৬তম সুরা ওয়াকিয়া। এ সুরার আয়াত সংখ্যা ৯৬ ও রুকু সংখ্যা ৩। এ

বেশি কথা বললে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়

প্রয়োজনের তুলনায় বেশি কথা অনুচিত। অপ্রয়োজনীয় কথার মধ্যে মিথ্যা মেশানো থাকে অনেক সময়। অধিকহারে কথা বলা

আল্লাহকে স্মরণ করলে তিনিও বান্দাকে স্মরণ করেন

জিকির মানে স্মরণ। সাধারণত জিকির বলতে আল্লাহকে স্মরণ করা বুঝানো হয়। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ত্রয়োদশ সংসদের ৩০০ আসনের সীমানার চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ

সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের নির্দেশ

সচিবহীন শ্রম মন্ত্রণালয়, দপ্তরগুলোর কার্যক্রম স্থবির

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়: ধর্ম মন্ত্রণালয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট সমস্যা থাকলে সমাধান করব

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় বৈঠকের তথ্য জানানো হতো না আইজিপিকে

দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৬৩ জন

জনমতের পাল্টা হাওয়া, পতনের মুখে মোদির জনপ্রিয়তা: সমীক্ষা

গাজা পরিচালনায় বিশেষজ্ঞদের নেতৃত্বে স্বাধীন প্রশাসন গঠনে রাজি হামাস

নতুন টেলিকম নীতির অনুমোদন দিয়েছে সরকার: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

গজারিয়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী র‌্যালিতে জনসমুদ্র

জাতির সেবায় আনসার-ভিডিপির ৬০ লাখ সদস্য সবসময় প্রস্তুত: মহাপরিচালক

কুড়িয়ে পাওয়া সুযোগ থেকে হকি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে বাংলাদেশ

কোয়াবের সভাপতি নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ মিঠুন

নতুন করে সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিল ডিএমপি

বিসিবি নির্বাচনে অংশ নেবেন না আকরাম খান

রাবিতে শিক্ষক নিয়োগে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা বজায় রাখা হচ্ছে: উপাচার্য

স্টার্টআপ অর্থায়নে নতুন কোম্পানি, শঙ্কা উদ্যোক্তাদের

শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া প্রেতাত্মারা এখনো প্রশাসনে সক্রিয় : রিজভী

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পাশাপাশি কৌশল এবং টুলস জানতে হবে