ই-পেপার শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

অবৈধ পন্থায় ব্যবসায় অধিক মুনাফা ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ নয়

মো. জিল্লুর রহমান
১৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪২

রমযান মাসে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোতে ব্যবসা বাণিজ্যের আসল রূপ দেখা যায়। সেখানে ব্যবসায়িরা রমযান উপলক্ষে দ্রব্যমূল্য কমিয়ে আনার যথাযথ চেষ্টা করে। কারণ, সেখানকার ব্যবসায়ীরা এ মাসে তাদের ব্যবসাকে আখিরাতের পুঁজি সংগ্রহে কাজে লাগান। একে কেন্দ্র করে ব্যবসায় পার্থিব লাভের প্রতি মনোযোগী হন না। এ সময় তারা রমযান ও ঈদ উপলক্ষে পণ্যের মূল্যে বিশেষ অফার ও ছাড়ও ঘোষণা করেন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এসব বিষয় নিয়ে নানা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। কারণ, তারা বিশ্বাস করেন—মুমিনের কোনও কাজই অনর্থক নয়; নিয়ম মেনে করলে সব কাজই তার ইবাদত। তারা ব্যবসাকেও ইবাদত ও পরকালের মুক্তি পথ হিসেবে গণ্য করেন। জনকল্যাণে যারা সৎভাবে ব্যবসা করেন আল্লাহর রাসুল (সা.) তাদের বিশেষ সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবীরা, সিদ্দীকীন (সত্যবাদী) এবং শহীদদের সঙ্গে থাকবেন' (তিরমিজি)। এমনকি অমুসলিমদের বড় দিনেও পাশ্চাত্যে মূল্যহ্রাসের হিড়িক পড়ে যায়। ক্রেতাদের কে কত কম দামে কত ভাল জিনিস পৌঁছে দিতে পারে। অথচ আমাদের দেশে ঠিক উল্টো চিত্র লক্ষ্য করা যায়। দাম বাড়ানোর হিড়িক পড়ে যায়, কে কত বেশি মুনাফা করতে পারে, সেজন্য রমযানকে উদ্দেশ্য করে বিশাল মজুদ গড়ে তোলে। ভেজাল, প্রতারণা, মজুদদারি করে কিভাবে অধিক মুনাফা করে ভোক্তাদের ঠকানো যায় সে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে দেখা যায়।

পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ! জুম‘আর দিনে যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। আর সালাত সমাপ্ত হ’লে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অন্বেষণ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও’ (সুরা জুম‘আ ৯-১০)। রাসুল (সা.) বলেছেন, 'হালাল রিজিক অন্বেষণ করা ফরজ ইবাদতের সমান গুরুত্বপূর্ণ' (বায়হাকি)। হজরত উমর (রা.) বলেছেন, 'তোমাদের কেউ যেন জীবিকার অন্বেষণ ছেড়ে অলস বসে না থাক।' কোরআন এবং হাদিসের বিভিন্ন ভাষ্যে স্পষ্ট নির্দেশ করা হয়েছে, আল্লাহ তায়ালার বন্দেগি করার পাশাপাশি নিজের জীবিকা উপার্জনের জন্যও বৈধ সব রকমের চেষ্টা করতে হবে। অব্যাহতভাবে সেই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শুধু তা-ই নয়, বৈধ উপায়ে রুজির প্রচেষ্টাও ইবাদত। এজন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে প্রচুর সওয়াব মিলবে। তাছাড়া, হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের আবশ্যিক পূর্বশর্ত। আর হালাল উপার্জনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হ’ল বৈধ পন্থায় ব্যবসা-বাণিজ্য করা। হালাল ব্যবসা-বাণিজ্য জীবিকা নির্বাহের সর্বোত্তম মাধ্যম হওয়ায় রাসূলুল্লাহ (সা.), খুলাফায়ে রাশেদীন সহ অধিকাংশ ছাহাবী ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন। পক্ষান্তরে কারূণ, হামান, আবু জাহল, উতবা-শায়বা, উবাই ইবনে খালফ প্রমুখ কাফের মুশরিকরা ধোঁকা, প্রতারণামূলক সূদভিত্তিক হারাম ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করত।

হালাল ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেন, 'আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল এবং সূদকে হারাম করেছেন’ (সুরা বাকারা ২৭৫)। অন্যত্র এরশাদ হচ্ছে, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না, কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ’ (সুরা নিসা ২৯)। উল্লিখিত আয়াতে ‘অন্যায়ভাবে’ বলতে এখানে এমন সব পদ্ধতির কথা বুঝানো হয়েছে, যা সত্য ও ন্যায়নীতি বিরোধী এবং নৈতিক ও শরী‘আতের দৃষ্টিতে অবৈধ। লেনদেন অর্থ হচ্ছে পরস্পরের মধ্যে স্বার্থ ও মুনাফার বিনিময় করা। যেমন ব্যবসা, শিল্প ও কারিগরী ইত্যাদি ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। সেখানে একজন অন্য জনের প্রয়োজন সরবরাহ করার জন্য পরিশ্রম করে এবং তার বিনিময় দান করে। তাছাড়া উপরোক্ত আয়াতে বলা হয়েছে, যেসব ক্ষেত্রে ব্যবসার নামে সূদ, জুয়া, ধোঁকা-প্রতারণা ইত্যাদির আশ্রয় নিয়ে অন্যের সম্পদ হস্তগত করা হয়, সেসব পন্থায় সম্পদ অর্জন বৈধ ব্যবসার অন্তর্ভুক্ত নয়, বরং তা হারাম ও বাতিল পন্থা। তেমনি যদি স্বাভাবিক ব্যবসার ক্ষেত্রেও লেনদেনের মধ্যে উভয় পক্ষের আন্তরিক সন্তুষ্টি না থাকে, তবে সেরূপ ক্রয়-বিক্রয়ও বাতিল এবং হারাম।

ইসলাম কোনো ক্ষেত্রেই কাউকে বল্গাহীন স্বাধীনতা দেয়নি। সব ক্ষেত্রেই রয়েছে নির্দিষ্ট নীতিমালা ও সীমাবদ্ধতা। আয় উপার্জন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম ঘটেনি। এক্ষেত্রে মৌলিকভাবে ইসলামের দুটি মূলনীতি রয়েছে। প্রথমত, সব কায়কারবার উপাদান ও মৌলিক দিক থেকে বৈধ হতে হবে। যেমন- মদ, জুয়া, সুদ, ঘুষ ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত হওয়া ইসলামে অনুমোদন নেই সেটা যতই মুনাফা অর্জনকারী হোক। কারণ এসব বিষয় ইসলামে ক্ষতিকর বিবেচনায় মৌলিকভাবেই হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, ব্যবসা-বাণিজ্য সকল অবস্থায় বৈধ পন্থায় হতে হবে। অর্থাৎ সেখানে কোনো ধরনের ধোঁকাবাজি, ভেজাল, ওজনে কম দেয়া ও ফাঁকফোকর থাকতে পারবে না।

অধিক মুনাফার আশায় পণ্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। কোনো সংকট বা দুর্ভিক্ষের সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মজুদ করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পরে অতিরিক্ত মুনাফায় সেই পণ্য বিক্রি করাকে মজুদদারি বলে। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে, তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া এটা সামাজিক অপরাধও। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যশস্য মজুদ রাখে, আল্লাহতায়ালা তার ওপর দরিদ্রতা চাপিয়ে দেন।’ (সুনানে আবি দাউদ)। সাঈদ ইবনে মুসাইয়িব (রা.) সূত্রে বর্ণিত; রাসুল (সা.) বলেন, ‘গোনাহগার ছাড়া কেউ পণ্য মজুদ করে রাখে না।’ (তিরমিজি)। ওমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদিসে রয়েছে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাবার (দাম বৃদ্ধির আশায়) মজুদ করে রাখে, আল্লাহ তাকে দুরারোগ্য ও দারিদ্রতা দিয়ে শাস্তি দেবেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)।

রাসুল (সা.) বলেছেন, 'উত্তম উপার্জন হলো কল্যাণকর বেচাকেনা। হস্তশিল্পের মাধ্যমে জীবন পরিচালনার উপকরণ সংগ্রহ করো।' মাবরুর তথা কল্যাণময় বেচাকেনা হলো, যাতে ক্রেতা-বিক্রেতার পারস্পরিক সহযোগিতা ও কল্যাণ নিশ্চিত হয়। এতে কোনো ধরনের প্রতারণা, আত্মসাৎ ও আল্লাহর নাফরমানি থাকবে না। রাসুল (সা.) বলেছেন, নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং অন্যকে ক্ষতি করা কোনোটাই উচিত নয়। ধোঁকা, প্রতারণা ও ফাঁকিবাজি ইসলামে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হিসেবে চিহ্নিত। কোনো মুসলমান সত্যের সঙ্গে মিথ্যার সংমিশ্রণ করতে পারে না। কোরআন শরিফে উল্লেখ রয়েছে, 'হে মুমিনগণ, তোমরা সত্যের সঙ্গে অসত্যের মিশ্রণ ঘটাবে না। জেনেশুনে সত্য গোপন করো না। 'ব্যবসায়-বাণিজ্য তথা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সততা রক্ষা করে চলা ফরজ। মন্দ জিনিস ভালো বলে চালিয়ে দেওয়া, ভালোর সঙ্গে মন্দের মিশ্রণ ঘটিয়ে ধোঁকা দেওয়া, ওজনে নিজের স্বার্থরক্ষায় কমবেশি করা, বেশি দামি বস্তুর সঙ্গে কম দামি বস্তু বা অন্য কোনো ভেজাল মিশিয়ে খাঁটি জিনিসের চড়া দামে বিক্রি করা প্রতারণা। এ ধরনের প্রতারণার বিরুদ্ধে হাদিস শরিফে পরিষ্কার ঘোষণা, 'যে ব্যক্তি ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রতারণা করে, পণ্যে ভেজাল মেশায় সে আমার দলভুক্ত নয়' (মুসলিম শরিফ)।

মানুষের জীবনে হালাল জীবিকা উপার্জনের যত পদ্ধতি আছে, ব্যবসা-বাণিজ্যই এসবের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। পৃথিবীতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ব্যবসাই সবচেয়ে বড় উপার্জনের মাধ্যম এবং একটি পুরাতন পেশাও বটে। অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও প্রাধান্যের অন্তর্নিহিত রহস্য সবচেয়ে বেশি ব্যবসা-বাণিজ্যে। এ অঙ্গনে যে জাতি যত বেশি মনোযোগী হয়, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে তারাই তত বেশি স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে। ইসলাম ব্যবসা-বাণিজ্যকে বিশেষভাবে গুরুত্ব এবং ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছে। উরওয়া ইবনে আবিল জাদ আল-বারেকী (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিস থেকে জানা যায়, একবার রাসুল (সা.) দুইটি দিনার দিয়ে এক সাহাবিকে দুটি বকরি কিনে আনতে বাজারে পাঠালেন। উক্ত সাহাবী বাজার থেকে দুটি বকরি কিনে পথিমধ্যে একটি বকরি দুই দিনারে বিক্রি করে রাসুল (সা.) এর হাতে একটি বকরি ও দুটি দিনার দিলেন। রাসুল (সা.) প্রথমে বিস্মিত, পরে ঘটনাটি শুনে খুব খুশি হলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! আপনি তার হাতের লেন-দেনে বরকত দিন’। উল্লেখ্য, উক্ত সাহাবী রাসুল (সা.) এর পক্ষে ১০০% লাভ করা সত্ত্বেও তিনি তার জন্য বরকতের দো‘আ করেছেন এবং এ দো‘আর ফলে উক্ত সাহাবী জীবনে প্রচুর বরকত লাভে ধন্য হয়েছেন। বুখারীর বর্ণনায় এসেছে, উক্ত সাহাবী মাটি ক্রয় করলেও তাতে লাভ হ’ত। সুতরাং মজুতদারী না করে, প্রতারণার আশ্রয় না নিয়ে ক্রেতার স্বাভাবিক ও স্বেচ্ছা সম্মতির ভিত্তিতে কোন পণ্য বিক্রি করে বিক্রেতা ১০০% লাভ করলেও শরী‘আতে কোন বাধা নেই। তবে এক্ষেত্রে ক্রেতা বা ভোক্তা যেন যুলুমের শিকার না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা জরুরি।

ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান। ইসলামের দিক নির্দেশনা হ'ল যে পেশাই হোক হালাল পথে জীবিকা উপার্জন করা। হারাম পথে উপার্জিত অর্থ-সম্পদ ভোগ করে ইবাদত-বন্দেগী করলে তা আল্লাহর নিকট গৃহীত হবে না। কারণ ইবাদত কবুলের আবশ্যিক পূর্বশর্ত হ'ল হালাল উপার্জন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘নিজ হাতে কাজ করা এবং হালাল পথে ব্যবসা করে যে উপার্জন করা হয়, তা-ই সর্বোত্তম।’ ইসলাম উপার্জনের পেশা হিসাবে হালাল পথে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে যেমন উৎসাহ দিয়েছে, তেমনি অবৈধ পথে অর্থ-সম্পদ উপার্জন করতেও নিষেধ করেছে। মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে অবৈধ উপায়ে সম্পদ উপার্জন করে সাময়িকভাবে লাভবান হওয়া গেলেও এর শেষ পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। কাজেই অন্যায়, যুলুম, ধোঁকাবাজি, প্রতারণা, মুনাফাখোরী, কালোবাজারী, মওজুদদারী ইত্যাদি অবৈধ ও ইসলাম বিরোধী কার্যাবলী পরিহার করে সততার সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/জেএইচ

বিশ্ব জুড়ে প্রকৃতির প্রতিশোধ : হুমকিতে সভ্যতার অস্তিত্ত্ব

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ দেশের ইতিহাসে ৭৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে জানিয়েছেন

বিদ্যুৎ নিয়ে আমাদের ভাবনা ও সাফল্য

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামীলীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে

ভারতের লোকসভা নির্বাচন ও মোদির ক্ষমতার ব্যাপ্তি

ভারতে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী ও অন্য মন্ত্রীদের সমর্থনে এবং তাঁদের নিজেদের তুলে

মেয়ে শিশুদের উপর সহিংসতা

আমাদের দেশে মেয়েদের উপর সহিংস কর্মকাণ্ড দিন দিন উদ্বেগজনকভাবে বেড়েই চলেছে। উচ্চ বা নিম্ন সমাজের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জিম্বাবুয়ে সিরিজের দল ঘোষণায় চমকের সম্ভাবনা

ময়মনসিংহে বাস-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

তাপদাহেও খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যেভাবে চলবে ক্লাস

মরিশাসের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

সিটি করপোরেশনের সৃষ্ট বৃষ্টিতে শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র

যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সাড়া দিয়েছে ইসরায়েল : হামাস

ফের বাড়ছে হিট অ্যালার্টের মেয়াদ

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ গুচ্ছের পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা

ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র দিতে তাড়াহুড়া করছে যুক্তরাষ্ট্র

ইরাকি টিকটক তারকা ওম ফাহাদ আততায়ীর গুলিতে নিহত

বিশ্ব জুড়ে প্রকৃতির প্রতিশোধ : হুমকিতে সভ্যতার অস্তিত্ত্ব

কোটি টাকার আইসসহ ব্যান্ড শিল্পী এনামুল কবির গ্রেপ্তার

চলতি বছরে বন বিভাগ কেটেছে ১৭০০ গাছ

সারাদেশে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে

ফিলিস্তিনে রাফাহ ও শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, শিশুসহ নিহত ১৫

ব্যাংকিং খাতের ব্যর্থতা ঢাকতে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

তীব্র তাপপ্রবাহে বেঁকে যাচ্ছে রেলের পাত

গাজা নীতির বিরোধিতা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ

শাহ আমানতে ২৭ লাখ টাকার বিদেশি মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে দূষণের তালিকায় আজ তৃতীয় ঢাকা