ই-পেপার শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২

রক্ত দিয়েও যে দেশের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি

রায়হান আহমেদ তপাদার:
২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:০৩

শত শত মানুষের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচার মুক্ত হলো দেশ। জীবনবাজি রেখে নতুন করে স্বাধীনতা এনে দিল বীর ছাত্র-জনতা। শ্রাবণের মেঘমুক্ত আকাশে উড়ল বিজয়ের কেতন। স্বর্ণাক্ষরে লেখা হলো দু:শাসনের শিকল ছিন্ন করে গণঅভ্যুত্থানের নতুন ইতিহাস। ছাত্র-জনতার কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গণঅভ্যুত্থান। সেই অভ্যুত্থানে সরকারের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিভে যায় শত শত প্রাণ। এর বিনিময়ে অবিস্মরণীয় এক জয়ের দেখা পেয়েছে ছাত্র-জনতা। জনবিক্ষোভ দমাতে নির্বিচারে গুলি চালিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি শেখ হাসিনার। অবশেষে যবনিকা ঘটল সাড়ে ১৫ বছরের একচ্ছত্র শাসনের।আবু সাঈদের আত্মত্যাগের পথ ধরে শিক্ষার্থী, শ্রমিক, মজুরসহ শত শত মানুষ ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে শাসকের বন্দুকের নলের সামনে বুক পেতে দাঁড়ানোর নজিরবিহীন সাহস দেখান। বিরলতম এ আত্মত্যাগে বিজয়ী হয়েছে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। উল্লাসে মাতোয়ারা সাধারণ মানুষ জানিয়েছেন, জনজোয়ারে ভেসে গেছে ক্ষমতার দম্ভ।স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে দাঁড়াতে গেলে বুলেট হয় তার অনিবার্য পরিণতি। এটা জেনে বুঝে শহীদ আবু সাঈদ, আসিফ, শাকিল, ফারুক, ওয়াসিম, শাহজাহান, ফয়সাল , সবুজ, মুগ্ধ, নাজমুল, তামিম, ইয়ামিন, ইমন মিয়া, দীপ্ত দে, রুদ্র সেন, ইমরান, সিয়াম,ইসমাঈল,জিল্লুর রহমান, দুলাল মাতব্বর, শান্ত রাব্বি, ওদুদ, পাভেলসহ শত শত নাম আমাদের সামনে। এর বাইরে আরও অনেককে গুম করা হয়েছে। সাংবাদিক জুলকারনাইন শায়েরের শেয়ারকৃত ভিডিও বলছে রায়ের বাজার কবরস্থানের গণকবরের কথা। সেখানে অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় ভয়াবহ রকম সংখ্যায় বেড়ে গিয়েছে বেওয়ারিশ লাফ দাফন। আরও কত শহীদের লাশ গুম করা হয়েছে কে জানে?

কিন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মানসিক পরিশুদ্ধতা, উন্নত রুচি ও সংস্কৃতি বার বার প্রত্যাশা করেছে মানুষ। এও প্রত্যাশা করেছে, দেশ ও জাতি গঠনে, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে এদের মাধ্যমে বড় ধরনের জাগরণ ঘটবে। দেশের উন্নয়নসহ হতদরিদ্র মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে। কিন্তু জনগণের প্রত্যাশা কেবলই হতাশায় রূপ নিচ্ছে। দেশটা কিছুতেই সামনের দিকে এগোতে পারছে না। জনগণ কেবল অসহায়ের মতো দেখছে দেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের একে অপরের প্রতি আক্রমণ, পাল্টা আক্রমণ আর আক্রোশ প্রতিহিংসাপ্রবণ বক্তব্য, যে আক্রোশ আক্রমণের মধ্যে দলীয় ব্যর্থতার চেয়ে ব্যক্তিবিদ্বেষ, ব্যক্তি কুৎসা অতিমাত্রায় ফুটে ওঠে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আবারো অস্থির হতে শুরু করেছে।তবে এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশের কোনো সুযোগ নেই। দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা এমন যে, এখানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কখনই সুসম্পর্ক তো দূরের কথা, স্বাভাবিক সম্পর্কও ছিল না। তারা একে অপরকে শত্রু ভাবে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়। সব সময় তাদের মধ্যে প্রতিহিংসা কাজ করে। এই স্বাভাবিক সম্পর্ক না থাকার কারণে সংস্কৃতিগতভাবে এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যেমন সমৃদ্ধ হতে পারেনি, ঠিক তেমনি দেশ, জনগণ, উন্নয়ন এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়েছে বার বার। স্বাধীনতার অনেক স্বপ্নের একটি ছিল স্থিতিশীল সমাজব্যবস্থা কায়েম করা। যেখানে মানবিক অধিকার সমুন্নত থাকবে। বস্তুত তা হয়নি। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর একদল লোক মেতে ওঠে লুণ্ঠন আর হত্যায়। সমাজে বিশৃঙ্খলার বীজ রোপিত হয়। সদ্য স্বাধীন দেশের মানুষের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত হতে শুরু করে। আমাদের সামাজিক অধঃপতনের অনেক কারণ। তবে অন্যতম কারণ বৈষম্য। সমাজে নানা ধরনের বৈষম্য বিদ্যমান। এর মধ্যে ধর্মীয় এবং অর্থনীতি-এই বিশেষ দুটি কারণে সমাজ সবসময় অস্থিতিশীল থাকে।

চলমান অসহিষ্ণুতার পেছনেও এ দুটি কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। বিগত দেড় দশকে এদেশে এক শ্রেণির লুটেরা, লুম্পেন সম্পদের পাহাড় গড়েছে। অপরদিকে মধ্যবিত্তের অনেকেই নেমে গেছেন দারিদ্র্যসীমার নিচে। আর্থিক অসঙ্গতি সাধারণের মধ্যে সার্বক্ষণিক চাপা ক্ষোভ তৈরি করছে। কাঙ্ক্ষিত জীবন অর্জনে ব্যর্থতা সমাজে তৈরি করছে অসম প্রতিযোগিতা। বেকারত্ব সৃষ্টি করছে হতাশা। একই সমাজে উচ্চ শ্রেণির বর্ণাঢ্য জীবন নিম্নবিত্তকে ঈর্শাকাতর করছে। প্রেমে পরাজয় জন্ম দিয়েছে প্রতিহিংসার। ধর্মীয় গোঁড়ামির ফলে বেড়েছে উন্মাদনা। অযোগ্য ব্যক্তির উত্থান এবং যোগ্যতমের পতনে তৈরি হয়েছে বিভেদ। সমাজের এই অসম বাস্তবতা সাধারণ জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও ঘৃণার জন্ম দিয়েছে। তারা মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে আছে। দেশের সমাজ জীবন অসহিষ্ণু হয়ে ওঠার সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা করেছে রাষ্ট্র পরিচালকগণ। এদের পৃষ্ঠপোষকতায় বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে আর্থিক বৈষম্য। এদেশের বেশির ভাগ মানুষ যেখানে মৌলিক চাহিদা পূরণে হিমশিম খায়, সেখানে লুটেরা শ্রেণি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিত্তবৈভবে আয়েশি জীবনযাপন করে। তারা আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়া, লন্ডনে সেকেন্ড হোম গড়ে তোলেন। হাওয়া বদলাতে উড়াল দিয়ে চলে যান পৃথিবীর নামি-দামি সৈকতে। বিনোদনের জন্য বেছে নেন জগৎসেরা সব এমাউজমেন্ট হোটেল। তাদের ব্যাংক হিসাবে থাকে কোটি কোটি টাকা। অপরদিকে দেশের সাধারণ নাগরিক তিনবেলা ঠিকমতো খেতে পায় না। চিকিৎসার খরচ জোটে না। করতে পারে না মাথাগোঁজার একটু খানি ঠাঁই। জীবন-যাপনের ন্যূনতম চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হয়।বর্তমান সমাজে চারপাশে এত অন্যায়,বৈষম্য,বিভেদ সাধারণকে মনে মনে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। সেজন্য তুচ্ছ ঘটনাতেও হিংস্র হয়ে উঠতে দেখা যায়। যেন মানুষের ভেতর থেকে মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাচ্ছে।

সংস্কার ও নির্বাচন বিতর্ক নিয়ে আলোচনাতে নতুন রাজনৈতিক দলের অভিযোগ, বিএনপি নাকি প্রয়োজনীয় সংস্কার চায় না। দেখা গেল, নতুন রাজনীতির ঘোষণা নিয়ে আসা এনসিপি এবং বিএনপির সংস্কার প্রশ্নে অমিল মোটা দাগে নেই। তবুও দলটি কেন বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে-এমন প্রচারণা চালাচ্ছে? সরকার জনরোষ বললেও, বাস্তবে এসব বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের পর থেকে চলমান প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতিরই ধারাবাহিকতা। অনেকের মতে, ৫ আগস্টের পরের রাজনীতি হয়তো নতুন রূপ নেবে। দীর্ঘ সাংঘর্ষিক রাজনীতি প্রধান দুই দলের জন্য কম দুর্ভোগ বয়ে আনেনি। এবার হয়তো উভয়েরই কিছুটা হলেও বোধোদয় হবে; অবসান হবে প্রতিহিংসার রাজনীতির। বাস্তবতা কিন্তু তা বলছে না। এই সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার কথিত দোসরদের বিরুদ্ধে যত হত্যা মামলা হয়েছে, তার প্রায় সবক’টির সঙ্গে বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মী যুক্ত। অন্তত সংবাদমাধ্যমের এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো তা-ই বলে। এ নিয়ে ব্যাপক মামলা বাণিজ্য প্রধানত এ দুই দলের নেতারাই চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ। কিন্তু হিংসা যেহেতু অধিকতর হিংসার জন্ম দেয়, তখন দলটি আরও প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠতে পারে। জুলাই আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড পরিচালনার জন্য তৎকালীন সরকারের সদস্যদের স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য তদন্তের মাধ্যমে বিচার করা হবে। প্রায় দেড় দশক পরে ভিন্ন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঈদ উদ‌যাপন করেছে দেশবাসী। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর একদিকে নির্বিঘ্ন পরিবেশ, অন্যদিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনীতির মাঠে নতুন নতুন প্রতিদ্বন্দ্বীর আবির্ভাব। গ্রামের চায়ের দোকানে রাজনীতির আড্ডায় নির্বাচন, সংস্কার ও আওয়ামী লীগের ফিরে আসা নিয়ে মুখরোচক গল্পও শোনা যাচ্ছে।

সংস্কার নিয়ে বিতর্কে নির্বাচনের দিন-কাল নিয়ে শঙ্কার কথাও উঠে এসেছে। কেউ কেউ গুরু গম্ভীর গলায় এমন আশঙ্কার কথাও শোনাচ্ছেন-মানুষ যেটি বোঝে, সেটিই আগে দেওয়া দরকার। তবে সব আলোচনায় যেটি মনে হলো, আওয়ামী লীগের ফিরে আসা বিষয়ে তারা একমত হতে পারছেন না। কেউ কেউ বলছেন, পঁচাত্তরের বিপর্যয়ের পর আওয়ামী লীগের ফিরে আসতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। এবারের পরিস্থিতি আরও ভিন্ন। অনেকেই বলছেন,আওয়ামী লীগের পতনের সাত মাস পার হলেও দলটির শীর্ষ নেতৃত্বের কোনো গঠনমূলক রাজনৈতিক নির্দেশনা শোনা যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন নিয়ে রাজনীতি কেন উত্তপ্ত হয়ে উঠছে কয় দিন পরপর? সাধারণ মানুষের অনেকেই বলছেন,আওয়ামী লীগের ফিরে আসা নিয়ে শোরগোলও এক ধরনের রাজনীতি!রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশ জটিল সন্ধিক্ষণ পার করছে। এই দেশের মানুষ বারবার রক্ত দিয়েছে, পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছে। তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। ভিন্নমত, মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রশ্নে অভ্যুত্থানের সব শক্তির মধ্যে ঐক্যটা এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি। যে কোনো পক্ষের অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ পুরো দেশকে আবারও গভীর অনিশ্চয়তায় ফেলে দেবে। যা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের কাম্য নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে প্রতিহিংসাপরায়ণতা শান্তি আনতে পারে না। শান্তি আসে অহিংসায়। আমাদের অনেক ক্ষোভ আছে, না পাওয়ার কষ্ট আছে, হারানোর বেদনা আছে। কিন্তু প্রতিহিংসা এর কোনোটারই সমাধান নয়। স্বাধীনতার ৫৩ বছরের মধ্যে হানাহানি আর রেষারেষির মধ্যে কাটিয়ে দিলাম। এতে কী পেলাম? প্রাপ্তি এটুকুই যে, দেশ তার উজ্জ্বলতা নিয়ে দাঁড়াতে পারেনি, জনগণ মুখ-থুবড়ে পড়ে আছে। ভঙ্গুর ও ঋণনির্ভর অর্থনীতি আমাদের কাঁধে। আমরা নামেই এশিয়ার বাঘ অথচ দাঁড়াতে চাইলেও দাঁড়াতে পারছি না।

আমাদের মেরুদণ্ড সোজা করার সাহস জোগাবার যেন কেউ নেই। কিন্তু বাংলাদেশকে তো তার কর্মসুষমা নিয়ে, ঐতিহ্য নিয়ে দাঁড়াতেই হবে। কেবল নামেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ হলে চলবে না। সে অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। একটি উন্নয়নশীল দেশ যেখানে দিন দিনই বিনিয়োগ ও উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে দেশটির আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে বিদেশিরা ভয়ে পালিয়ে যাবে-তা হতে দেয়া যায় না। প্রতিহিংসার রাজনীতি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও ভাবমূর্তির জন্য একটি বিরাট হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। সে কারণে এখনই তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। নতুবা আজ যা বিভিন্ন দলের মধ্যে সংঘটিত হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে তা নিজ নিজ দলের অভ্যন্তরেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি প্রতিহিংসাতেই শেষ হতে দেখা যায়। সুতরাং আমাদের মনে রাখতেই হবে, প্রতিহিংসাপরায়ণতা শান্তি আনতে পারে না। শান্তি আসে অহিংসায়। শান্তি আসে ঐক্য ও সমঝোতায়।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

মোবাইল ছেড়ে বই পড়ি

বই পড়া শব্দদ্বয় দ্বারা প্রকৃতপক্ষে কয়েকটি বিষয় বোঝানো হয়। সেগুলো হলো আমাদের পাঠ্যবই যা ছাত্রাবস্থায়

প্রকৌশল পেশায় প্রহসনের ছক: বঞ্চনার বৃত্তে বন্দি প্রকৃত ইঞ্জিনিয়ার

বর্তমানের বিশ্বে যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি হলো সেই দেশের ইঞ্জিনিয়াররা।

পরিবারতত্ত্ব ও পরিবারতন্ত্র : বিকল্প রাষ্ট্রচিন্তার সন্ধানে

রাষ্ট্রকে পরিবার হিসেবে দেখার চিন্তা মানবিক রাষ্ট্র গঠনের এক আকর্ষণীয় রূপক। গ্রীক দার্শনিক প্লেটো তাঁর

জীবাশ্ম জ্বালানি নয়, সবুজ শক্তিই ভবিষ্যৎ: ধরিত্রী দিবসে নতুন শপথ

প্রতিবছর ২২ এপ্রিল বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ধরিত্রী দিবস। পৃথিবীর প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা ও মমত্ববোধকে স্মরণ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হৃদয়ের শাস্তির প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তামিম

হামলার দিন কেন পেহেলগামে সেনা মোতায়েন ছিল না

গজারিয়ায় রাতভর দুই গ্রুপের গুলি-ককটেল বিস্ফোরণ, পরিস্থিতি থমথমে

গজারিয়ায় তিতাসের উচ্ছেদ অভিযানে ভেঙ্গে দেয়া হল চুনা কারখানা

রাজশাহী বিভাগ ও ৩ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, থাকতে পারে কালও

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার : এখন চ্যাট আরও বেশি সুরক্ষিত

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু

সক্ষমতা প্রমাণে আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবি জামায়াত আমিরের

নারী বিষয়ক কমিশন ধর্মবিদ্বেষী নাস্তিকদের এজেন্ডা : খেলাফত মজলিস

পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে

ভিওআইপি ব্যবসা: দেড় হাজার সিম ও যন্ত্রপাতিসহ মূলহোতা গ্রেপ্তার

আইসিসি টুর্নামেন্টেও পাকিস্তানের সঙ্গে খেলবে না ভারত

কিয়েভে রাশিয়ার জোরালো হামলায় ‘খুশি নন’ ট্রাম্প

৮০০ কর্মী-স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে ধানমন্ডিতে মশক নিধন অভিযান

পাকিস্তান-ভারতকে ‘সর্বোচ্চ সংযম’ দেখাতে বলল জাতিসংঘ

ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা

ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ

বাংলাদেশকে দেওয়া সহায়তা নিয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টে প্রশ্ন, যা বললেন ট্যামি ব্রুস

সবজির বাজার চড়া, পেঁয়াজ-ডিমও বাড়তির তালিকায়