ই-পেপার রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২

রোহিঙ্গা-রাখাইন সহবস্থান নিশ্চিতে আরাকান আর্মিকে উদ্যোগী হতে হবে

ব্রি. জে. (অব.) হাসান মো. শামসুদ্দীন:
২৯ জুন ২০২৫, ১৩:০৫

বর্তমানে বাংলাদেশ- মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে এবং রাখাইন রাজ্যে তাদের আধিপত্য সুদৃঢ় করতে আরাকান আর্মি তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের পর থেকে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের ১৭ টাউনশিপের মধ্যে ১৪টি এবং দক্ষিণ চিন রাজ্যের পালেতোয়া অঞ্চল দখলে নিয়েছে। বর্তমানে আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের পাশাপাশি মাগওয়ে, বাগো ও ইরাবতী অঞ্চলেও তাদের প্রভাব বাড়িয়েছে। আরাকান আর্মি প্রধান তোয়ান মারত নাইং রাখাইনের আভ্যন্তরীণ সংকট মিটিয়ে সবাইকে আরাকান আর্মি তথা ইউ এল এ’র ছায়াতলে আনার কারনে রাখাইনে তাদের এই জয় নিশ্চিত করতে পেরেছে।

২০২৪ সালের ডিসেম্বরে মংডু টাউনশিপসহ আশপাশের এলাকা দখল করে আরাকান আর্মি। সে সময় হতাহতের হার কমাতে মংডু অঞ্চল থেকে জনগণকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, বর্তমানে আরাকান আর্মি বাস্তুচ্যুতদেরকে সেখানে প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছে। রাখাইনের বেশীরভাগ এলাকা আরাকান আর্মি দখলে থাকলে ও তারা সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না এবং দখলকৃত অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা করার চেষ্টা করলেও নানা কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। চলমান প্রেক্ষাপটে রাখাইনের বেশীরভাগ এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রনে থাকলে ও মিয়ানমার সেনাবাহিনী আরাকান আর্মির কাছে এই অঞ্চল ছেড়ে দিবে এটা ভাবার সময় আসেনি এবং অতি দ্রুত রাখাইন স্বাধীন কিংবা স্বশাসনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

রাখাইন অঞ্চলে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিধর দেশগুলোর স্বার্থ রয়েছে। ভুরাজনৈতিক ও ভুকৌশলগত উভয় দিক থেকে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের মতো বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলো ভারত মহাসাগর ঘিরে তাদের আধিপত্য ও প্রভাব বাড়াতে কাজ করছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের চকপিউ অঞ্চল চীনের জন্য কৌশলগত এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে চীনের গভীর সমুদ্র বন্দর ও পাইপলাইন স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চীনের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীও সরাসরি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে বলে জানা যায়। তারা ড্রোনসহ নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতও রাখাইনে কালাদান প্রকল্প চলমান রাখতে এবং রাখাইনে বিনিয়োগ নিরাপদ করতে আরাকান আর্মির সাথে যোগাযোগ রেখে চলছে।

আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে মিয়ানমার জান্তা নতুন করে বিমান হামলা শুরু করেছে। জান্তাবাহিনীর হামলায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে, বোমা হামলায় বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ধর্মীয় উপাসনালয়সহ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি রাখাইনের অন্যান্য সম্প্রদায়ের জনগণেরও নতুন করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। রোহিঙ্গাদের সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটি জানায় যে, আরাকান আর্মি রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে যাওয়ার কারনে প্রায় প্রতিদিন রোহিঙ্গারা ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ হচ্ছে। খুন-ধর্ষণসহ অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে। রাখাইনের সহিংস পরিস্থিতির কারনে গত এক বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

আরাকান আর্মির প্রশাসনে রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধি রাখা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের চাপ আসছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সম্প্রতি আরাকান আর্মি অধিকৃত অঞ্চলে রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের নিয়ে বৈঠক করছে ও তাদের নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়।

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে থাকা রোহিঙ্গাদের শিক্ষা ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করলে তারা কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে রাখাইনের উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। পর্যাপ্ত তহবিল না পাওয়ায় বর্তমানে ইউনিসেফ ও সেভ দ্যা চিলড্রেন কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে। ক্যাম্পে মোট ছয় হাজার ৪৯৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে, তহবিল সংকটের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের দুই লাখ ৩০ হাজার শিশু শিক্ষার্থী শিক্ষা ঝুঁকিতে রয়েছে। অবিলম্বে কার্যকরী ব্যবস্থা না নিলে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে এটার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে গেলে, বিশেষ করে খাদ্যসহায়তা হ্রাস পেলে রোহিঙ্গারা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবে। সহায়তাসংকট রোহিঙ্গাদের মধ্যে যে হতাশা ও ক্ষোভ জন্ম দিচ্ছে, তা তাদেরকে বিদ্রোহী হতে বাধ্য করতে পারে। রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান না হলে তা আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকিতে রূপ নিতে পারে। তরুণরা যদি শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়, তাহলে তারা চরমপন্থা ও সহিংসতার দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। দারিদ্র্য, বৈষম্য ও উন্নয়ন ঘাটতি দীর্ঘমেয়াদে চলমান থাকলে তা সহিংসতা ও অস্থিরতার জন্ম দিতে পারে। তাই শান্তি ও উন্নয়নকে একসূত্রে বাঁধা জরুরি।

২০২৪ সালের শুরুর দিকে সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদেরকে আরাকান আর্মির বিপক্ষে কাজে লাগাতে চেয়েছিল। তবে জাতিগত বিদ্বেষ উস্কে দেয়ার সেনাবাহিনীর এই কৌশল পুরোপুরি সফল হয়নি। ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যের যে এলাকাগুলো থেকে রোহিঙ্গাদের উৎখাত করা হয়েছিল, সে স্থানগুলো এখন আরাকান আর্মির দখলে। আরাকান আর্মি রাখাইনে তাদের অধিকার নিশ্চিতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। আরাকান আর্মির বুঝতে হবে যে রোহিঙ্গারা যদি তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে না পায় তাহলে তাদের কি করা উচিত।

আরাকান আর্মিকে জরুরী ভিত্তিতে রোহিঙ্গাদের উপর নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। রাখাইন রাজ্যে রাখাইন - রোহিঙ্গা শান্তিপূর্ণ সহবস্থান নিশ্চিতে আরাকান আর্মিকে উদ্যোগী হতে হবে। রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকা অঞ্চলগুলোতে সেখানকার জনগণের জীবন মান উন্নয়নে উদ্যোগ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদেরকেও মুলস্রোতে এনে রাখাইনের সার্বিক কল্যাণে কাজ করতে হবে। সামনের দিনগুলোতে রাখাইনের মূলধারায় আরাকান আর্মিকে রাখাইনের ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল নাগরিকদের নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আরাকান আর্মিরকে রোহিঙ্গাদের আস্থায় আনতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে এবং প্রমাণ করা যে তারা সবাইকে নিয়ে শাসন চালাতে সক্ষম। রাখাইনে শক্তিধর দেশগুলোর আগ্রহ কাজে লাগিয়ে দারিদ্র পীড়িত এই রাজ্যের অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা ও বেকারত্ব দূরকরার কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। এসব উন্নয়নমুলক কর্মকাণ্ড এই রাজ্যের অর্থনীতিকে মজবুত করতে সহায়তা করবে ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসার পাশাপাশি জাতিগত বিদ্বেষ কমবে বলে আশা করা যায়। এর ফলে রোহিঙ্গা ও রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যেকার সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করা সম্ভব হবে এবং রাখাইন রাজ্যে সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাসে সক্ষম হবে।

রোহিঙ্গাদেরকেও তাদের লক্ষ্য অর্জনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তাদের মধ্যেকার নেতৃত্বের শূন্যতা পুরন করে রাখাইনে তাদের লক্ষ্য অর্জন অর্থাৎ তাদের নিজ বাসভূমে ফিরে যাওয়া এবং সেখানে শান্তিপূর্ণ সহবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। আরাকান আর্মির সাথে তাদের যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করতে হবে ও আলোচনার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে। এই সুযোগ সৃষ্টির বিষয়ে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নিয়োজিত সকল স্টেকহোল্ডারদেরকে সহায়তা ও সুযোগ করে দিতে হবে। একই সাথে বাংলাদেশ ও রাখাইনে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদেরকেও তাদের নিজ দেশে অধিকার বুঝে নেয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়া, এন ইউ জি, আরাকান আর্মি এবং মিয়ানমারের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে। এর পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কাজ করে যাওয়া জাতিসংঘ ও অন্যান্য সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথেও তাদের যোগাযোগ বাড়াতে হবে।

মিয়ানমার বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র হলেও দুই দেশের মধ্যে তেমন কোনো যোগাযোগ নেই। নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে এই দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে। মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক যোগাযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি কৃষি ও বাণিজ্যিক সহযোগিতাও বাড়ানো দরকার। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য যেকোনো অর্থবহ উদ্যোগে এখন অপরিহার্য অংশীদার হয়ে উঠেছে আরাকান আর্মি। আরাকান আর্মি, রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশের মধ্যে বিশ্বাসের সম্পর্ক গড়ে তোলা ভবিষ্যৎ সংঘাত এড়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি, আরাকান আর্মি এবং এনইউজি’র সাথেও সম্পৃক্ত হওয়া প্রয়োজন। আরাকান আর্মি রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে ।

সামনের দিনগুলোতে আরাকান আর্মির রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিচিতিতে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দরকার হবে। আরাকান আর্মি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মত রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন চালায় তাহলে তাদেরকে ও বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও জাতিগত নিধন,সহিংসতা ও মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে যা একটা রাজনৈতিক শক্তির জন্য কখনো কাম্য নয়। নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে ও রোহিঙ্গাদের দেশত্যাগের বিষয়ে আরাকান আর্মিকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে এবং আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। রাখাইনে বসবাসকারী রোহিঙ্গা নেতৃবৃন্দ ও বিদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা স্বার্থ রক্ষাকারী সংগঠনের নেতাদেরকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পাশাপাশি আরাকান আর্মির অত্যাচারের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে অবহিত করতে হবে ও এর বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে হবে।

ভবিষ্যতে আরাকান আর্মি রাখাইনের ক্ষমতায় গেলে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সমর্থনের পাশাপাশি অন্যান্য বহুমাত্রিক সহযোগিতার দরকার হবে। বাংলাদেশের সাথে সুসম্পর্কের মাধ্যমে তারা অনেক সংকট থেকে মুক্তি পেতে পারে। আরাকান আর্মির নেতৃত্বে রাখাইনে শান্তি ফিরে আসুক ও রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা, রাখাইন ও অন্যান্য সম্প্রদায় শান্তিপূর্ণ সহবস্থানের মাধ্যমে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি লাভ করুক এটাই প্রত্যাশা।

লেখক: মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা বিষয়ক গবেষক।

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ বায়ুদূষণ

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হচ্ছে বায়ুদূষণ, শব্দ দূষণ ও নদী দুষণ ।বায়ু দুষণের-জন্য আমাদের-রাজধানী

শিক্ষক নিয়োগে বৈধতা ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় আমরা অপরাধী?

যখন একজন শিক্ষক জাল সনদধারী হয়েও আদালতের আশ্রয় নেন, তখন তাঁকে বাঁচাতে নড়েচড়ে বসে কিছু

আসন্ন নির্বাচন এবং ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা : সাকিফ শামীমের ভাবনা

বাংলাদেশে ২০২৬ সালের সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক অঙ্গনে যখন উত্তাপ বাড়ছে, তখন দেশের অর্থনীতি

বাবা, তুমি আমার নীরব ভালোবাসা

আমার বাবাকে আমি অনেক ভালোবাসি। কিন্তু কখনো মুখ ফুটে বলতে পারিনি— “বাবা, আমি তোমাকে অনেক
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

এনবিআরের শীর্ষ ৬ কর্মকর্তার দুর্নীতি অনুসন্ধান করছে দুদক

কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীকে নিরাপত্তা ও চিকিৎসা দিতে নির্দেশ

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১০ বছর বরিশালের ক্রিকেটার প্রতি অবিচার হয়েছে: বিসিবি সভাপতি

সোয়া এক ঘণ্টা পর সায়েন্স ল্যাব মোড়ের যান চলাচল স্বাভাবিক

জামিন নামঞ্জুর, রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আওয়াল

বিজিএমইএ সভাপতির সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনের চার্জ দি অ্যাফেয়ার্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জুলাই শহীদ সাংবাদিক পরিবারকে সম্মাননা দেবে তথ্য মন্ত্রণালয়

ফাইবার নেটওয়ার্কের উদ্যোগে নতুন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে এনটিটিএন লাইসেন্স

ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়াতে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

লজিস্টিক নীতির বাস্তবায়নে সমন্বিত মাস্টারপ্ল্যান অপরিহার্য

সাগরে লঘুচাপ ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

এনবিআরের আন্দোলন দুরভিসন্ধিমূলক, জাতীয় স্বার্থ পরিপন্থী

এই বর্ষায় চামড়ার ব্যাগ ও জুতার যত্ন নেবেন যেভাবে

অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিআর ঐক্য পরিষদের বৈঠক হচ্ছে না

হাজারীবাগে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ চার

ঢাবির ছাত্রী হলে মানবিকতা নিশ্চিতকরণের দাবি

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে অ্যামোনেশন ম্যাগাজিন, দুঃখ প্রকাশ